চরণামৃত গ্রহণের কারণ - Krishnokotha.com
শাস্ত্রে উল্লেখ করা আছে, যে চরণামৃত কে উচ্ছিষ্ট বলে মনে করবে সে নরকে গমন করবে। চরণামৃত কখনো উচ্ছিষ্ট হয়না। এমনকি তা জিহবা দিয়ে চেটে খেলেও উচ্ছিষ্ট হয় না। হাত ধুতে হয় একারণে যে চরণামৃত গ্রহণ করার পর অবশিষ্ট চরণামৃতের হাত যেন পায়ে স্পর্শ না হয়।
প্রকৃতপক্ষে চরণামৃত পান করতে হয় ভগবানের বিগ্রহের সামনে দাঁড়িয়ে। তাহলে ভগবান অত্যন্ত প্রসন্ন হন।
জাগতিক ভাবে কেউ যখন কাউকে ভালোবাসে, তখন সে তার মনের কথা প্রকাশ করে হাঁটু গেড়ে, যাকে সে ভালবাসে তার সামনে। তখন সে অত্যন্ত প্রসন্ন হয়।
তেমনিভাবে আমরা যে ভগবানকে ভালোবাসি, তার স্বীকারোক্তি স্বরূপ ভগবানের সামনে দাঁড়িয়ে তার চরণের অমৃত গ্রহণ করে শিরে ধারণ করতে হয়। চরনামৃত মন্ত্রে তার উল্লেখ আছে 👉 শিরসা ধারয়ামহম।
শ্রীপাদ পতিত উদ্ধারণ প্রভু
চরণামৃত গ্রহণের কারণ - Krishnokotha.com |
প্রকৃতপক্ষে চরণামৃত পান করতে হয় ভগবানের বিগ্রহের সামনে দাঁড়িয়ে। তাহলে ভগবান অত্যন্ত প্রসন্ন হন।
জাগতিক ভাবে কেউ যখন কাউকে ভালোবাসে, তখন সে তার মনের কথা প্রকাশ করে হাঁটু গেড়ে, যাকে সে ভালবাসে তার সামনে। তখন সে অত্যন্ত প্রসন্ন হয়।
তেমনিভাবে আমরা যে ভগবানকে ভালোবাসি, তার স্বীকারোক্তি স্বরূপ ভগবানের সামনে দাঁড়িয়ে তার চরণের অমৃত গ্রহণ করে শিরে ধারণ করতে হয়। চরনামৃত মন্ত্রে তার উল্লেখ আছে 👉 শিরসা ধারয়ামহম।
শ্রীপাদ পতিত উদ্ধারণ প্রভু